মেডিকেল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ডাক্তার যারা সার্ভিস সেল করেন
তারা যেই ধরনের কন্টেন্ট পেজে দিতে পারেন –
১. Before After টাইপ ছবি ও ভিডিও : অর্থাৎ, ট্রিটমেন্ট নেওয়ার আগে রোগীর অবস্থা কেমন ছিল পরে কেমন। অডিয়েন্স হুক করে ফেলার সেরা উপায়। কারণ, এই ধরনের কন্টেন্ট সিম্পল হয় একদম।
২. Informative content : ওই সার্ভিস সম্পর্কে যে তথ্যগুলো রোগীরা জানতে চান ওইগুলো নিয়ে পোস্ট। অতো জটিলে যাওয়ার দরকার নাই। রিসার্চ করে লিস্ট করবেন কোন প্রশ্নগুলো টার্গেটেড মানুষের মাথায় ঘুরেফিরে আসে। বেনিফিটস টাইপের কন্টেন্ট ও কাজে দেয়। এগুলো ইনফোগ্রাফিকস, ভিডিওস, ইমেজ আকারে যাবে।
৩. Success Stories : এইটা বেশ পপুলার। আপনারাও খেয়াল করেছেন ক্যামেরার সামনে রোগীকে তার অভিজ্ঞতা নিয়ে কিছু বলতে বলা হয়। সোশ্যাল প্রুফ টাইপ কন্টেন্ট বরাবরের মতোই হিট কন্টেন্ট।
৪. Live Q&A : শুধু মেসেজ, কমেন্ট, কলে সীমাবদ্ধ না থেকে লাইভে যেতে পারেন। ট্রাস্ট বাড়ে আর সরাসরি ভিডিও হওয়াতে অডিয়েন্স আরো কানেকশন ফিল করে। ওদের নাম আর প্রশ্ন সুন্দর করে পরে যদি সুন্দর করে উত্তর ও দিতে পারেন ওদের মাথায় আপনি অথবা আপনার বিজনেস ভালোমতো ঢুকে যাবে।
৫. Influencer Collaboration :এটা দুর্দান্ত কাজে দেয়।
৬. Analytics and Optimization : আমাদের অনেকে ঘাঁওড়া স্বভাব আছে। আমার মনে হয় এটা কাজে দিবে বলে কন্টেন্ট পাবলিশ করলো। তারপরে দেখা যায়, কন্টেন্ট কাজ করছে না। তাও এই ব্যক্তি বলবে এটা কাজ করার কথা এটায় চলবে। আপনাকে ইনসাইটস এ নজর রাখতে হবে মাস্ট। প্রয়োজনে কন্টেন্ট সহ যেকোনো কৌশল পরিবর্তন করা লাগবে।
➡ বি:দ্র: টিম ওয়ার্ক ছাড়া কন্টেন্ট জমে না। আলাদা আলাদা প্রফেশনালের কাজ আলাদা। একজনের কাজ অন্যজনে বুঝবে না। ধরুন, ভিডিও কন্টেন্টগুলোতে ভিডিওগ্রাফার জানে কোন শুট কীভাবে নিতে হয়, এডিটর জানে কীভাবে কোনটা এডিট করতে হয়, কপিরাইটার জানে কোথায় কোন লেখা বসবে, মিডিয়া বায়ার জানে এড কীভাবে সাজাতে হয় কীভাবে পুরো প্রসেস করতে হয়। একজন কিংবা দুজন সব করতে গেলে টাকা পুরোটা জলে যাবে।